ময়নার বাবা বিদেশ থাকায় মা পরকীয়ায় জড়িত ছিলো ময়নার চাচার সাথে।ময়নার চাচার সাথে গত ৩ দিন আগে যেদিন ময়না নিখোঁজ খবর প্রকাশ পেলো ঐদিন দুপুর বেলা মা ও ময়নার চাচা কে একসঙ্গে উলঙ্গ অবস্থায় আকামের মধ্যে দেখতে পায় ময়না।
ময়না তাদের আকাম প্রকাশ করে দিবে বলেই এই ঘটনাকে দামাচাপা দেয়ার জন্য ময়নাকে তার মা প্রথমে একটি কান কর্তন করে তারপর দেয়ালের সাথে তাকে ধাক্কা দিয়ে আঘাত করে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। দেখা গেলো ময়না কোনভাবেই মৃত্যু বরণ করতেছে না!
তাই চাচা ময়নার লজ্জাস্হানের ভিতরে রট ঢুকিয়ে দেন তখন ময়না মুহূর্তে মৃত্যু বরণ করেন😭
তারপর তার চাচা মসজিদের হুজুরকে ফাশানোর জন্য মসজিদে ময়নার লাশ রেখে আসেন।মসজিদের ছাঁদে লাশ পাওয়া যাওয়ায় প্রশাসন গ্রেফতার করেন মসজিদের ইমাম – মুয়াজ্জিন কে।ডিএনএ টেস্ট করে দেখা গেলো ইমাম – মুয়াজ্জিন দু’জনই নির্দোষ। কিন্তু আদালত স্বসম্মানে মুক্তি না দিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে দু’দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে।দাঁড়ি আর টুপি থাকায় আজ সমাজ আর রাস্ট্র অবজ্ঞার নজরে দেখেছে তাদের কে।
এদিকে ময়নার বাবা বিদেশ থেকে চলে আসে ময়নার আকস্মিক মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে। বাবা সংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে বলেন,আমার মেয়ে কোন একটা বিষয় জেনে গেছে,যারফলে মেয়ে আমাকে ফোনে কথা বললেই দ্রুত বাড়িতে আসার জন্য বলতো।এবং বাবা নিজেও চাচা সহ বেশ কয়েকজন মেয়ের hoত্যার সাথে জড়িত আছে বলে ধারণা করেছেন।
শাহবাজপুরের এক প্রতিনিধি থেকে বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত হলাম। এই নিষ্ঠুর মা কারো জীবনে যেন না হয় !!
সংগৃহীত